cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
প্রবাস ডেস্ক ::
ব্রিটিশ বাংলা চেস এসোসিয়েশনের (বিবিসিএ) প্রতিষ্ঠার পর ১০ বছর পূর্ণ হয়েছে। এই সময়ে ক্লাবটির প্রথম সদস্যদের মধ্যে অন্যতম শ্রেয়াস রয়েল সম্প্রতি দাবার জগতে নতুন ইতিহাস সৃষ্টি করেছেন। মাত্র ১৫ বছর সাত মাস বয়সে তিনি গ্র্যান্ড মাস্টার (জিএম) উপাধি লাভ করেছেন, যা তাকে যুক্তরাজ্যের সর্বকনিষ্ঠ গ্র্যান্ড মাস্টার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে। এর আগে, এই রেকর্ডটি ছিল গ্র্যান্ড মাস্টার ডেভিড হাওয়েলের দখলে, যিনি ১৬ বছর বয়সে গ্র্যান্ড মাস্টার হয়েছেন।
শ্রেয়াস রয়েল ২০১৫ সালের গ্রীষ্মে প্রথমবারের মতো বিবিসিএ আয়োজিত টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণ করেছিলেন, যেখানে তিনি জুনিয়র বিভাগে দ্বিতীয় স্থান লাভ করেন। পরবর্তীতে ২০১৬ সালে, বিবিসিএ আয়োজিত প্রথম আন্তর্জাতিক দাবা প্রতিযোগিতায় তিনি মেজর বিভাগে অংশগ্রহণ করে দ্বিতীয় স্থান লাভ করেন। তার এই ধারাবাহিক সাফল্য তাকে আন্তর্জাতিক স্তরে পরিচিতি এনে দেয় এবং শেষ পর্যন্ত আগস্ট মাসে তিনি গ্র্যান্ড মাস্টার টাইটেল লাভ করেন।
২ ফেব্রুয়ারি, রবিবার, টাওয়ার হ্যামলেটস প্যারেন্টস সেন্টারে গ্র্যান্ড মাস্টার শ্রেয়াস রয়েলকে নিয়ে একটি বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্যারেন্টস সেন্টারের পরিচালক ড. এম এ হান্নান, বিবিসিএ এর প্রধান উপদেষ্টা আবু মুসা হাসান, সংগঠনের সভাপতি মাহমুদ মাজেদ, এবং সাংগঠনিক সম্পাদক আশরাফ নান্নু। শ্রেয়াস রয়েলকে ফুলের তোড়া দিয়ে বরণ করা হয় এবং তিনি ১৩ জন প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে প্রদর্শনী দাবা খেলেন, যার মধ্যে ১২ জন হেরে গেলেও একমাত্র রাগু কামাথ ড্র করতে সক্ষম হন।
এছাড়া, গ্র্যান্ড মাস্টার শ্রেয়াস রয়েল ও ড. হান্নান আনুষ্ঠানিকভাবে ‘বিবিসিএ প্রেসিডেন্ট কাপ চ্যাম্পিয়নশিপ ২০২৫’ এর উদ্বোধন করেন। শ্রেয়াসকে বিবিসিএ এর আজীবন সদস্য পদ প্রদান করা হয়, এবং তিনি তার অভ্যন্তরীণ স্মৃতিচারণে এই সংগঠনের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
বিবিসিএ বর্তমানে লন্ডন চেস লীগে নিয়মিত অংশগ্রহণ করে এবং ইতোমধ্যে বেশ কয়েকটি চ্যাম্পিয়নশিপ জয়ী হয়েছে। এই ক্লাবটি সকল দাবাড়ুদের জন্য উন্মুক্ত, এবং প্রতিটি বয়সের খেলোয়াড়কে দাবা শেখার সুযোগ প্রদান করে থাকে।
এটি একটি উদাহরণ হয়ে দাঁড়িয়েছে, যে কোনও বয়সের দাবাড়ু যদি নিরলস পরিশ্রম ও অনুশীলনের মাধ্যমে এগিয়ে যায়, তবে তারা বিশ্বব্যাপী সাফল্য অর্জন করতে সক্ষম।